মুনতাহার নিখোঁজের বিষয়টি নিয়ে কয়েক দিন ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আলোচনা চলছিল। শিশুটি উদ্ধারে পুরস্কারও ঘোষণা করেছিল পরিবারসহ কয়েকজন প্রবাসী। এর মধ্যে শিশুটির লাশ উদ্ধার করা হয়। গত ৩ নভেম্বর থেকে শিশুটি নিখোঁজ ছিল। রবিবার (১০ নভেম্বর) দুপুরে লাশ সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্তের পর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। পরে নিজ গ্রামে জানাজা শেষে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
উল্লেখ একটি সূত্রের ভিত্তিতে জানা যায় যে মুনতাহা খুনের ৪ জন আসামি পুলিশ হেফাজতে আছেন তাদের মধ্যে ১ নাম্বার আসামি কুতুব জান ইন্তেকাল করেছেন।